একজন মেজর জিয়ার সুযোগের লটারী পাওয়ার ইতিহাস!!BD420
১৯৪৭- পাক-ভারত দেশ বিভাগের আলোচনায় জিয়া নেই।
১৯৪৯ - আওয়ামীলীগের জন্মের সময় জিয়া নেই।
১৯৫২- ২১শে ফেব্রুয়ারীর ভাষা আন্দোলনে জিয়া নেই।
১৯৫৪- পাকিস্তান যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনে জিয়া নেই।
১৯৫৬- পাকিস্তানের সংবিধান রচনায় জিয়া নেই।
১৯৫৮- সালের আইয়ুব খানের সামরিক শাসনের সময় জিয়া নেই।
১৯৬২- শিক্ষা আন্দোলনে জিয়া নেই।
১৯৬৫- পাক-ভারত যুদ্ধে জিয়া নেই।
১৯৬৬- ছয় দফা আন্দোলনে জিয়া নেই।
১৯৬৭- আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় জিয়া নেই।
১৯৬৯- এর গণ অভ্যুত্থানে জিয়া নেই।
১৯৭০- পাকিস্তানের সাধারন নির্বাচন ও প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনে জিয়া নেই।
১৯৭১- পৃথিবীর ইতিহাসের অনন্য দলিল ৭ই মার্চের ভাষনে জিয়া নেই।
১৯৭১- ১৯ মার্চ ইয়াহিয়ার এসেম্বলী কলে জিয়া নেই।
১৯৭১- ২৫ মার্চ পাকিস্তান হানাদার বাহিনী কর্ত্ক অপারেশন সার্চ লাইটের নামে নিরস্ত্র বাঙ্গালী হত্যার সেই প্রতিরোধেও জিয়া নেই।
১৯৭১- ২৫ মার্চ ভোর চারটায় ইপিআর এর ওয়ারলেসে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণায় জিয়া নেই।
১৯৭১- ২৬ মার্চ কালুরঘাটে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণার আদেশটি বেলাল আহমেদ কর্তৃক পাঠের সময়ও জিয়া নেই।
১৯৭১- সালের ২৭ মার্চ সেই কালুর ঘাটে আওয়ামীলীগের কিছু নেতা আর মেজর জিয়ার সহযোগীরা একজন মেজর জিয়াকে ডেকে এনে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণার আদেশটি পাঠ করালেন।
তিল তিল করে ২৪ বছরে গড়ে উঠা বাঙ্গালীর স্বাধিকার ও মুক্তির সংগ্রামের কোথাও জিয়া নেই।
হঠাৎ একদল বর্ণচোরা কুলাঙ্গার বুদ্ধিজীবি স্বাধীনতার ২২ বছর পরে বিএনপিকে ক্ষমতায় বসিয়ে ঘোষণা দিলেন একজন মেজর জিয়া বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক।
এইটা শুধু ইতিহাস বিকৃতি করা না,ইতিহাস নিয়ে চরম রসিকতা করা-----------------??
১৯৪৯ - আওয়ামীলীগের জন্মের সময় জিয়া নেই।
১৯৫২- ২১শে ফেব্রুয়ারীর ভাষা আন্দোলনে জিয়া নেই।
১৯৫৪- পাকিস্তান যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনে জিয়া নেই।
১৯৫৬- পাকিস্তানের সংবিধান রচনায় জিয়া নেই।
১৯৫৮- সালের আইয়ুব খানের সামরিক শাসনের সময় জিয়া নেই।
১৯৬২- শিক্ষা আন্দোলনে জিয়া নেই।
১৯৬৫- পাক-ভারত যুদ্ধে জিয়া নেই।
১৯৬৬- ছয় দফা আন্দোলনে জিয়া নেই।
১৯৬৭- আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় জিয়া নেই।
১৯৬৯- এর গণ অভ্যুত্থানে জিয়া নেই।
১৯৭০- পাকিস্তানের সাধারন নির্বাচন ও প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনে জিয়া নেই।
১৯৭১- পৃথিবীর ইতিহাসের অনন্য দলিল ৭ই মার্চের ভাষনে জিয়া নেই।
১৯৭১- ১৯ মার্চ ইয়াহিয়ার এসেম্বলী কলে জিয়া নেই।
১৯৭১- ২৫ মার্চ পাকিস্তান হানাদার বাহিনী কর্ত্ক অপারেশন সার্চ লাইটের নামে নিরস্ত্র বাঙ্গালী হত্যার সেই প্রতিরোধেও জিয়া নেই।
১৯৭১- ২৫ মার্চ ভোর চারটায় ইপিআর এর ওয়ারলেসে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণায় জিয়া নেই।
১৯৭১- ২৬ মার্চ কালুরঘাটে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণার আদেশটি বেলাল আহমেদ কর্তৃক পাঠের সময়ও জিয়া নেই।
১৯৭১- সালের ২৭ মার্চ সেই কালুর ঘাটে আওয়ামীলীগের কিছু নেতা আর মেজর জিয়ার সহযোগীরা একজন মেজর জিয়াকে ডেকে এনে বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা ঘোষণার আদেশটি পাঠ করালেন।
তিল তিল করে ২৪ বছরে গড়ে উঠা বাঙ্গালীর স্বাধিকার ও মুক্তির সংগ্রামের কোথাও জিয়া নেই।
হঠাৎ একদল বর্ণচোরা কুলাঙ্গার বুদ্ধিজীবি স্বাধীনতার ২২ বছর পরে বিএনপিকে ক্ষমতায় বসিয়ে ঘোষণা দিলেন একজন মেজর জিয়া বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষক।
এইটা শুধু ইতিহাস বিকৃতি করা না,ইতিহাস নিয়ে চরম রসিকতা করা-----------------??
(নতুন প্রজন্ম এই সব জানা খুবই জরুরী)
No comments