যারা রাজশাহীতে থাকেন ||Shamsujjoha Sadik
যারা রাজশাহীতে থাকেন এই মহিলা কে হয়ত অনেকে চিনেন বা দেখেছেন।
১৯৬০ সালে ইনার জন্ম ন্যাশনাল আইডি কার্ড অনুযায়ী।
পেশায় তিনি ছিলেন শিক্ষক।
ঢাকা, লালমাটিয়া মহিলা কলেজের ছিলেন যুক্তিবিদ্যা বিষয়ে শিক্ষকতা করতেন।
স্বামী ছিলেন সরকারী কর্মকর্তা।নব বিবাহিত জীবন সুখেই কাটছিল। কিন্তু বিধিবাম হঠাৎ করেই আসে ঝড়, তার স্বামী সরকারী মোটা অংকের ত্রাণের টাকা পরিবহণের সময় নিজের গাড়ির ড্রাইভার ও দারোয়ানের দ্বারা নিহত হন(তাকে জবাই করে হত্যা করা হয়)।।
এখান থেকে তার জীবনে অন্ধকার শুরু, তারপর তার বাবা - মা মারা যাবার পর সহোদর গুলো একরকম রাস্তাতে ছুড়ে মারে।
তার একভাই রাজশাহী তে স্বনামধন্যা ঠিকাদার (নাম প্রকাশ করা হল না)।
এক ভাই স্বনামধন্য এক প্রাইভেট ব্যাংকের ব্রাঞ্চ ম্যানেজার।
আজকে সন্ধ্যা ৭ঃ১৫ মিনিটে জিরোপয়েন্টে একজন পড়ে আছে কিছু মানুষ জটলা করে আছে, কাছে আগাতেই দেখি তিনি।
লো প্রেসারের রোগী, এবং কে বা কারা তাকে বেধড়ক পিটিয়েছে চুরির অপবাদ দিয়ে!
পানি পানি বলে আর্তনাদ করছিল।
প্রথমে তার ভাইদের সাথে যোগাযোগ করা হলে, তারা এমন ব্যবহার করে সেটি শুনলে দুনিয়ার সকল ভাই যাদের বোন আছে তারা একটু লজ্জাতেই পরবেন।
লো প্রেসারের রোগী, এবং কে বা কারা তাকে বেধড়ক পিটিয়েছে চুরির অপবাদ দিয়ে!
পানি পানি বলে আর্তনাদ করছিল।
প্রথমে তার ভাইদের সাথে যোগাযোগ করা হলে, তারা এমন ব্যবহার করে সেটি শুনলে দুনিয়ার সকল ভাই যাদের বোন আছে তারা একটু লজ্জাতেই পরবেন।
তারপর আমরা কজন মিলে সাধ্যমত চেষ্টা করে একটু সুস্থ করে তুলি।
যাই হোক সেখানে আমরা তিন চার জন মিলে তাকে সুস্থ করে বাড়িতে রেখে আসি।
অবাক হবার মত ব্যাক্তিত্ববোধজ্ঞান দেখতে পাই তার মধ্যে।
সে পেপার, ক্যালেন্ডার বিক্রি করে একটাকাও সে ভিক্ষা নিবে না।
তাকে বলি যে আপনি টাকার ধার নেন পরে দিবেন সে বলে সে কারো কাছে ঋণী থাকতে চায়না এবং তার জন্য স্যালাইন, ঔষধ কেনা হয় সে টাকা ফেরত দেবার জন্য আমাদের উপর জেদ করে।
শ্রদ্ধাতে মন টা ভারি হয়ে উঠেছিল।
সে পেপার, ক্যালেন্ডার বিক্রি করে একটাকাও সে ভিক্ষা নিবে না।
তাকে বলি যে আপনি টাকার ধার নেন পরে দিবেন সে বলে সে কারো কাছে ঋণী থাকতে চায়না এবং তার জন্য স্যালাইন, ঔষধ কেনা হয় সে টাকা ফেরত দেবার জন্য আমাদের উপর জেদ করে।
শ্রদ্ধাতে মন টা ভারি হয়ে উঠেছিল।
মোরাল : লোভী,দুর্নীতি বাজ, তেলবাজ ব্যাক্তিত্বহীন রা শিক্ষা নিন।
No comments